Summary
সন্নিবেশ বন্ধন কী?
সন্নিবেশ বন্ধন হলো সেই ধরনের বন্ধন, যেখানে দুটি পরমাণুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন সৃষ্টি করতে প্রয়োজনীয় ইলেকট্রন যুগল একটিমাত্র পরমাণু সরবরাহ করে এবং অপর পরমাণু তা সমভাবে শেয়ার করে।
উদাহরণ: NH3—H+ = NH4+
এক্ষেত্রে NH3 অনু হাইড্রোজেন আয়নকে একটি ইলেকট্রন প্রদান করে এবং উভয়েই এটি সমভাবে শেয়ার করে NH4+ আয়ন গঠন করে।
সন্নিবেশ সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য:
- মুক্তজোড় ইলেকট্রনের মাধ্যমে সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়।
- জটিল যৌগ গঠনের জন্য সন্নিবেশ বন্ধন ব্যবহৃত হয়।
- কমপক্ষে এক জোড়া মুক্তজোড় ইলেকট্রন দানে সক্ষম পরমাণুর সাথে, মুক্তজোড় ইলেকট্রন গ্রহণে সক্ষম অন্য পরমাণুর মধ্যে সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়।
- এটি একমুখী তীর চিহ্ন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
- গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বন্ধন গঠনের উপর নির্ভর করে।
সন্নিবেশ বন্ধন কী?সন্নিবেশ সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য লিখ৷
দুটি পরমাণুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনীয় ইলেকট্রন যুগল একটিমাত্র পরমাণু কর্তৃক যোগান দিয়ে এবং অপর পরমাণু তা সমভাবে শেয়ারের মাধ্যমে যে বন্ধনের সৃষ্টি হয় তাকে সন্নিবেশ বন্ধন বলে।
যেমন: NH3—H+ = NH4+ ৷এক্ষেত্রে NH3 অনু হাইড্রোজেন অায়নকে একজোড়া electron donate করে এবং উভয়ে তা সমভাবে share করে NH4+ ion গঠন করে৷
সন্নিবেশ সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ
মুক্তজোড় ইলেকট্রন এর মাধ্যমে সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়।
সন্নিবেশ বন্ধনের দ্বারা জটিল যৌগ গঠিত হয়।
কমপক্ষে এক জোড়া মুক্তজোড় ইলেকট্রন দানে সক্ষম কোন পরমাণুর সাথে, ঔ মুক্তজোড় ইলেকট্রন গ্রহণে সক্ষম কোন পরমাণুর মধ্যে সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়।
সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন একমুখী তীর চিহ্ন দ্বারা দেখানো হয়।
সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন গঠনে প্রয়োজনীয় ইলেকট্রন দুটি কেবল একটি পরমাণু যোগান দেয় এবং অপর পরমাণু কেবল ঔ দুটি ইলেকট্রন শেয়ার করে।
এদের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বন্ধন গঠনের উপর নির্ভর করে।
Read more